Logo

প্রফুল্ল বাংলাদেশ

লক্ষ্য হাসি, কর্ম সেবা

Hero Image

আমাদের সম্পর্কে

প্রফুল্ল বাংলাদেশ একটি তরুণদের নিয়ে গড়ে উঠা অরাজনৈতিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা ২০২০ সালের ১০ই নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। "লক্ষ্য হাসি, কর্ম সেবা"—এই স্লোগানকে ধারণ করে সংগঠনটি সমাজের কল্যাণে বিভিন্ন খাতে কাজ করে যাচ্ছে। সংগঠনটির প্রধান উদ্দেশ্য হলো সমাজের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে তরুণদের সম্পৃক্ত করা এবং সেবা ও উন্নয়নের মাধ্যমে একটি সুখী ও সমৃদ্ধশালী সমাজ গড়ে তোলা।

প্রফুল্ল বাংলাদেশ মূলত সমাজকল্যাণ, রক্তদান, শিক্ষা, সংস্কৃতি, পরিবেশ ও স্বাস্থ্য খাতে কাজ করে। সমাজকল্যাণের ক্ষেত্রে তারা অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের সহায়তা, ত্রাণ বিতরণ এবং বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। রক্তদানের ক্ষেত্রে, সংগঠনটি একটি শক্তিশালী রক্তদাতাদের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে, যা রক্তের অভাবে বিপন্ন জীবন বাঁচাতে সহায়তা করে। এছাড়া, শিক্ষার মানোন্নয়নে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য বই ও শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ এবং শিক্ষা সচেতনতা বৃদ্ধিতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে।

সংস্কৃতির প্রসারে সংগঠনটি দেশের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে লালন ও সংরক্ষণের পাশাপাশি তরুণদের সৃজনশীল কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করে। পরিবেশ সংরক্ষণে তারা বৃক্ষরোপণ, প্লাস্টিক দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং পরিবেশ সুরক্ষায় বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকে। স্বাস্থ্যখাতে সংগঠনটি বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা, স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে।

সংক্ষেপে, প্রফুল্ল বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে তরুণ প্রজন্মের উদ্যম এবং সঠিক দিকনির্দেশনা একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। তাই, তারা দেশজুড়ে তাদের কার্যক্রম বিস্তৃত করে, তরুণদেরকে সমাজকল্যাণে উদ্বুদ্ধ করতে এবং একটি সুন্দর ও উন্নত সমাজ গড়ে তুলতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আমাদের লক্ষ্যসমুহ

সমাজকল্যাণ

সমাজের অসহায় ও দুঃস্থ মানুষের সহায়তা প্রদান, দুর্যোগকালীন সময়ে ত্রাণ বিতরণ, এবং সামগ্রিকভাবে সমাজের কল্যাণে ভূমিকা রাখা

রক্তদান

রক্তের অভাবে যেন কোনো জীবন বিপন্ন না হয়, সেজন্য রক্তদান কর্মসূচি এবং রক্তদাতাদের একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক তৈরি করা

শিক্ষা

পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর শিক্ষার মানোন্নয়ন, বই ও শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ এবং শিক্ষাবিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা

সংস্কৃতি

দেশের সংস্কৃতিকে লালন ও সংরক্ষণ করা, তরুণদের মধ্যে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে সৃজনশীলতা ও সামাজিক বন্ধনকে দৃঢ় করা

স্বাস্থ্য

স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে বিভিন্ন কর্মসূচি পরিচালনা করা, যেমন বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি করা